শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অভিনন্দন : আপনার এলাকার উন্নয়ন অনিয়ম, অপরাধ, শিক্ষা শিল্প- সংস্কৃতি , ইতিহাস- ঐহিত্য , অবহেলা-অবিচারসহ প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্য টিত্র পাঠান। আমরা যাচাই-বাছাই করে তাহা গুরুত্বসহকারে প্রচার করব।  
/ অন্যান্য
কোভিড মহামারির কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আফ্রিকা ও এশিয়ার আট দেশ থেকে আবারও গৃহকর্মী নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে সৌদি আরব। এই আট দেশের মধ্যে বাংলাদেশও রয়েছে। দেশটির একজন ...বিস্তারিত
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে, দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) ভবন আধুনিকায়নের উদ্বোধন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিগত সরকারের সময় বাংলাদেশ দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। আজকে সেই বাংলাদেশকে দুর্নীতিমুক্ত করতে শেখ হাসিনা সরকার ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি বাস্তবায়নে কাজ করছেন। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সততার সঙ্গে কাজ করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, বিআরটিসিকে যেকোনো মূল্যে সুনামের ধারায় ফিরিয়ে আনতে হবে। বিআরটিসিকে জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় যা যা করা দরকার সবই করার আহ্বান জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, দুর্নীতি বন্ধ করতে না পারলে কোনো সফলতা আসবে না। বিআরটিসিকে আধুনিক পরিবহনে রূপান্তর এবং যাত্রীসেবার মান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, বিআরটিসির গাড়িগুলোকে আরও আধুনিকায়ন ও দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তুলতে হবে। কার্যালয়গুলোর শুধু সৌন্দর্য বর্ধন করলেই হবে না, যাত্রীসেবার মানও নিশ্চিত করতে হবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে বিআরটিসির প্রধান কার্যালয়সহ প্রতিটি ডিপো অডিট ফার্ম কর্তৃক অডিট কার্যক্রম সম্পন্ন করাসহ অভ্যন্তরীণ অডিট আরও জোরদার করতে হবে। গাড়িগুলো মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ফিজিক্যাল ওয়ার্ক শতভাগ না করে কেউ যেন সম্পূর্ণ বিল তুলে নিতে না পারে সে বিষয়টি কঠোরভাবে মনিটর করতে হবে।
চলতি বছর (২০২২) একুশে পদক পাচ্ছেন ২৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক। বৃহস্পতিবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একুশে পদকের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করে। এ বছর ভাষা আন্দোলনে দুজন, মুক্তিযুদ্ধ
করোনার ধাক্কা সামলে তৈরি পোশাক খাত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। নতুন করে রপ্তানি আয়ে আশা জাগিয়েছে। ফলে নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ৪৮৫ কোটি ৩ লাখ ৭ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ। এর আগের বছরের একই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৩৪৩ কোটি ৬৭ লাখ ৯ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪১ কোটি ৩৫ লাখ ৮ হাজার মার্কিন ডলার রপ্তানি বেড়েছে। যা শতাংশের হিসেবে বেড়েছে ৪১ দশমিক ১৩ শতাংশ। বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি মাসে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪০৫ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার। সেখানে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৮৫ কোটি ৩ লাখ ৭ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ৮০ কোটি ডলার বেশি রপ্তানি আয় হয়েছে ওমিক্রনের মাসে। যা শতাংশের হিসেবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৯ শতাংশের বেশি। ইপিবির পরিসংখ্যান আরও বলছে, দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাত বিশেষত পোশাক, তৈরি পোশাক, নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানি বেড়েছে। এছাড়া চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কৃষি, প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় ফেরার কারণে সার্বিকভাবে পণ্য রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। পণ্যের ক্যাটাগরি অনুযায়ী, জানুয়ারিতে নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে ৩২ দশমিক ৮৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। অন্যদিকে ওভেন পোশাকের রপ্তানি ২৭ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়েছে। ফলে সব পণ্যের রপ্তানিতে ইতিবাচক ধারা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। রপ্তানি উপাত্ত অনুযায়ী, পোশাক খাতের রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ঘুরে দাঁড়ানোর ধারা অব্যাহত রয়েছে। তবে সামনে এই ধারা অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে মনে করেন তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল। তিনি বলেন, ২০২০-২১ সালের জুলাই-জানুয়ারি মাসের রপ্তানির তুলনায় ২০২১-২২ সালের একই মাসে রপ্তানি ৩০ দশমিক ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে ৪ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের পোশাক রপ্তানি হয়েছিল। আর জানুয়ারিতে তা কিছুটা বেড়ে ৪ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। পণ্যের ক্যাটাগরি অনুযায়ী, জুলাই-জানুয়ারি সময়ে নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে ৩২ দশমিক ৮৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। অন্যদিকে ওভেন পোশাকের রপ্তানি ২৭ দশমিক ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে সকল পণ্যের রপ্তানিতে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত আছে। তবে রপ্তানির এই উল্লম্ফন করোনা পরবর্তী বাজারের পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট। পোশাক খাতের রপ্তানির ইতিবাচক ধারা লক্ষ্য করা গেলেও কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জও রয়েছে। বিভিন্ন কাঁচামাল যেমন টেক্সটাইল, পণ্য জাহাজীকরণ খরচ, রং ও রাসায়নিক দ্রব্যের বাজার অনেক চড়া। কিন্তু পণ্য উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির অনুপাতে পোশাকের দাম সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বাড়ছে না। এছাড়াও, পোশাক রপ্তানির প্রধান বাজারগুলোতে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ সুনামির মতো ছড়িয়ে পড়ছে। তাই ভবিষ্যতের বাজারের পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। আগামীতে সংক্রমণের গতি প্রকৃতির ওপর নির্ভর করবে এই ধারা কতটা অব্যাহত থাকে। তবে সুযোগ আরও বেশি কাজে লাগাতে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন এখন সাপ্লাই চেইন ঠিক রেখে সক্ষমতা বাড়ানো। ইপিবির প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে কৃষিপণ্য রপ্তানিতে আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৭৪ কোটি ৪৯ লাখ ৯ হাজার ডলার। প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি আয় বেড়েছে ৩৮ দশমিক ৭ শতাংশ। সাত মাসে এ খাতে আয় হয়েছে ৮ কোটি ৭৩ লাখ ডলার। আলোচিত সময়ে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আয়েও প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ সময় চামড়া খাত থেকে এসেছে ৬৮ কোটি ২৭ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি। তবে আলোচিত সময়ে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি কমেছে। ডিসেম্বরের শেষে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় করেছে ৬৯ কো‌টি ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ কম।
কোভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধের সময় বাড়িয়েছে সরকার।  বিধিনিষেধ ১৫ দিন বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে— কোভিড সংক্রমণ রোধে
চালের চাহিদার অনুপাতে দ্রুত উৎপাদন বাড়াতে রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।  তিনি বলেন, দেশে এই আমনের মৌসুমে নবান্নের সময়ও চালের
ফরহাদ হোসেন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি : সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারীসহ দুজন নিহত হয়েছেন। আজ (২৯ জানুয়ারি) সকালে হাটিকুমরুল-নাটোর মহাসড়কে উল্লাপাড়া উপজেলার নাঈমুড়ী রুয়াপাড়া এলাকায় ও
বিএনপি ‘নতজানু,ভঙ্গুর ও পরনির্ভরশীল দল’ হিসেবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি এখন নিজেরাই লবিস্ট নিয়োগের কথা স্বীকার করে নিয়েছে।  ওবায়দুল কাদের