শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:২৮ অপরাহ্ন
নোটিশ :
আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অভিনন্দন : আপনার এলাকার উন্নয়ন অনিয়ম, অপরাধ, শিক্ষা শিল্প- সংস্কৃতি , ইতিহাস- ঐহিত্য , অবহেলা-অবিচারসহ প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্য টিত্র পাঠান। আমরা যাচাই-বাছাই করে তাহা গুরুত্বসহকারে প্রচার করব।  

না ফেরার দেশে চলে গেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আঃ খালেক মাষ্টার

জাকির সেলিম : / ৩২৭ ২৩৫ বার পড়া হয়েছে :
প্রকাশের সময় : বুধবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২৩

না ফেরার দেশে চলে গেলেন পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়ালের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ হান্ডিয়াল ইউনিয়ন শাখার দীর্ঘদিনের সফল সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী আঃ খালেক মাষ্টার (৭৮)।

বুধবার (৪ জানুয়ারি) মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩ টার দিকে নিজ বাড়ীতে তার মৃত্যু হয় (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নইলাহি রাজিউন)। তিনি এক সন্তান এবং অসংখ্য আত্মীয়স্বজন, গুণগ্রাহী রেখে চলে যান।

বাদ যোহর হান্ডিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তাঁর জানাজা নামায রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জানাযা নামাজ শেষে পারিবারিক গোরস্থানে তাঁর দাফন করা হয়েছে।

মরহুম কাজী আঃ খালেক মাষ্টারকে রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ মহল। এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আঃ খালেক মাষ্টারের মৃত্যুতে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন চাটমোহর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস,এম নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, মেয়র এ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন সাখো, সাবেক মেয়র দুলাল মির্জা, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য কে,এম আনোয়ারুল ইসলাম, প্রকল্প পরিচালক মমিন মুজিবুল হক টুটুল সমাজী,উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মোজাহারুল হক, হান্ডিয়াল ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ রবিউল করিম এম,এ, সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম প্রামাণিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবুল হাশেম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ গোলজার হোসেন, টপ নিউজ অফ বাংলাদেশ পত্রিকার প্রকাশক, সম্পাদক ও সহকারী অধ্যাপক জাকির সেলিম, অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধারা ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

১৯৭১ সালে পরিবারের সকল বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে যোগ দেন মুক্তিবাহিনীতে। তিনি সিরাজগঞ্জে আবদুল লতিফ মির্জার নেতৃত্বে গড়ে ওঠা ‘পলাশডাঙ্গা যুব শিবির’ নামে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠনে যুদ্ধ করেন। সিরাজগঞ্জ অঞ্চলে সাধারণ মানুষের কাছে পলাশডাঙ্গার মুক্তিযোদ্ধারা ‘মির্জা বাহিনী’ নামে পরিচিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ